বিজ্ঞানের অগ্রগতী আজ উঠে এসেছে ময়লার ঢিবি থেকে। বিজ্ঞানীরা মুরগীর পালক ব্যবহার করে পরিবেশের সাথে মিশে যায় এমন প্লাস্টিক তৈরিতে সক্ষম হয়েছে।
ডঃ ইকি ইয়াং, আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটির ২৪১তম মিটিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন, তার মতে পুর্বে অনেকে থার্মোপ্লাস্টিক তৈরি করতে সচেষ্ট হয়েছে নানাভাবে কিন্তু এ সকল প্লাস্টিকে প্রধান সমস্যা ছিল ভিজে গেলে নষ্ট হয়ে যাওয়া। তার মতে তারাই প্রথমবারের মত মুরগীর পালকের দ্বারা পানি নিরোধক প্লাস্টিক তৈরি করতে পেরেছেন।
থার্মোপ্লাস্টিক কার বাম্পার, টুথব্রাশের ব্রিসল, সোডা বোতল এবং আরো অনেক কলকারখানার উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
থার্মোপ্লাস্টিক মূলত উচ্চ তাপের মাধ্যমে গলিয়ে তরল অবস্থায় এনে তাকে যে কোন আকার ধারণ করানো সম্ভব হয়। এটি বারবার করা যায় বলে এর ব্যবহার অসীম। কিন্তু অন্যধরণের প্লাস্টিক শুধুমাত্র একবার গলানো যায়।
ইয়াং বলেন বর্তমানে যে প্লাস্টিক আমারা ব্যবহার করছি তার মূল ঊপাদান আসছে তেল ও গ্যাস থেকে। কিন্তু বর্তমানে তেলের মূল্য, সহজ লভ্যতা এবং অদূর ভবিষ্যতে এর প্রাপ্তির কথা ভেবে তারা কৃষি নির্ভর প্লাস্টিক তৈরির উপাদান খুজছেন, যার একটি প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে পরিবেশে বান্ধব।
ইয়াং এর মতে মুরগীর পালক হতে পারে প্লাস্টিক তৈরির এক অনন্য উপকরণ, প্রধানত এগুলো অন্য কোন কাজে লাগেনা, প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, এক আমেরিকাতেই ৩ বিলিয়ন পাউন্ড পালক আবর্জনা হিসেবে ফেলে দেয়া হয়। পালক হচ্ছে কেরাটিন দ্বারা তৈরি, এটি এক ধরণের মজবুত প্রোটিন, যা মানুষের চুল, শিং, ক্ষুর এবং উলে পাওয়া যায়, যা প্লাস্টিকটিকে মজবুত করবে। পালকের গঠন প্রনালির অনন্যতার কারনে এটি যে কোন প্রোটিনের অপেক্ষা ভালো ফল লাভ করেছে।
এই নতুন পানি নিরধক থার্মোপ্লাস্টিক তৈরি করতে ইয়াং ও তার সহকর্মিরা মুরগীর পালকগুলোকে মিথাইল অ্যাক্রিলেট, রঙহীন তরল পদার্থ যা নেলপোলিশে খুঁজে পাওয়া যায়, যা পলিমারাইজেশনে পদ্ধতি সহ্য করে – একে ব্যবহার করে বিশাল অনু’র শৃঙ্খলের সৃষ্টি হবার মাধ্যমে প্লাস্টিক তৈরি হয়। এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করে “feather-g-poly(methyl acrylate)” জাতীয় প্লাস্টিকের এক ফিল্ম তৈরি হয়। এর মাঝে থার্মোপ্লাস্টিকের সর্বোৎকৃষ্ট বৈশিষ্ট্যাবলী রয়েছে, এটি আগের চাইতে অনেক বেশি মজবুত ও সয়া ও স্ট্রাচ জাতিয় প্লাস্টিকের থেকে অনেক বেশি টেকসই এবং পানি প্রতিরোধক।
ডঃ ইকি ইয়াং, আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটির ২৪১তম মিটিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন, তার মতে পুর্বে অনেকে থার্মোপ্লাস্টিক তৈরি করতে সচেষ্ট হয়েছে নানাভাবে কিন্তু এ সকল প্লাস্টিকে প্রধান সমস্যা ছিল ভিজে গেলে নষ্ট হয়ে যাওয়া। তার মতে তারাই প্রথমবারের মত মুরগীর পালকের দ্বারা পানি নিরোধক প্লাস্টিক তৈরি করতে পেরেছেন।
থার্মোপ্লাস্টিক কার বাম্পার, টুথব্রাশের ব্রিসল, সোডা বোতল এবং আরো অনেক কলকারখানার উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
থার্মোপ্লাস্টিক মূলত উচ্চ তাপের মাধ্যমে গলিয়ে তরল অবস্থায় এনে তাকে যে কোন আকার ধারণ করানো সম্ভব হয়। এটি বারবার করা যায় বলে এর ব্যবহার অসীম। কিন্তু অন্যধরণের প্লাস্টিক শুধুমাত্র একবার গলানো যায়।
ইয়াং বলেন বর্তমানে যে প্লাস্টিক আমারা ব্যবহার করছি তার মূল ঊপাদান আসছে তেল ও গ্যাস থেকে। কিন্তু বর্তমানে তেলের মূল্য, সহজ লভ্যতা এবং অদূর ভবিষ্যতে এর প্রাপ্তির কথা ভেবে তারা কৃষি নির্ভর প্লাস্টিক তৈরির উপাদান খুজছেন, যার একটি প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে পরিবেশে বান্ধব।
ইয়াং এর মতে মুরগীর পালক হতে পারে প্লাস্টিক তৈরির এক অনন্য উপকরণ, প্রধানত এগুলো অন্য কোন কাজে লাগেনা, প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, এক আমেরিকাতেই ৩ বিলিয়ন পাউন্ড পালক আবর্জনা হিসেবে ফেলে দেয়া হয়। পালক হচ্ছে কেরাটিন দ্বারা তৈরি, এটি এক ধরণের মজবুত প্রোটিন, যা মানুষের চুল, শিং, ক্ষুর এবং উলে পাওয়া যায়, যা প্লাস্টিকটিকে মজবুত করবে। পালকের গঠন প্রনালির অনন্যতার কারনে এটি যে কোন প্রোটিনের অপেক্ষা ভালো ফল লাভ করেছে।
এই নতুন পানি নিরধক থার্মোপ্লাস্টিক তৈরি করতে ইয়াং ও তার সহকর্মিরা মুরগীর পালকগুলোকে মিথাইল অ্যাক্রিলেট, রঙহীন তরল পদার্থ যা নেলপোলিশে খুঁজে পাওয়া যায়, যা পলিমারাইজেশনে পদ্ধতি সহ্য করে – একে ব্যবহার করে বিশাল অনু’র শৃঙ্খলের সৃষ্টি হবার মাধ্যমে প্লাস্টিক তৈরি হয়। এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করে “feather-g-poly(methyl acrylate)” জাতীয় প্লাস্টিকের এক ফিল্ম তৈরি হয়। এর মাঝে থার্মোপ্লাস্টিকের সর্বোৎকৃষ্ট বৈশিষ্ট্যাবলী রয়েছে, এটি আগের চাইতে অনেক বেশি মজবুত ও সয়া ও স্ট্রাচ জাতিয় প্লাস্টিকের থেকে অনেক বেশি টেকসই এবং পানি প্রতিরোধক।
সুত্রঃ American Chemical Society
No comments:
Post a Comment